Hey! Welcome to Competitive Programming

This year, we decided to at least thousand student to attend Facebook Hacker Cup, ICPC and Hackathon. We have friendly environment to learn and share knowledge to each other.

Beginner Friendly
Intermediate Ready
Quiz Test
Chellenge Round
One 2 One Contest
Regular Contest
glasses photo

কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং গাইডলাইন এবং প্রয়োজনীয় রিসোর্সসমূহ


আমরা সবাই জানি কম্পিউটার একটি সহজ সরল বোকা যন্ত্র, যাকে কাজে লাগিয়ে আমরা জটিল সমস্যার সমাধান করে ফেলতে পারি। আর কম্পিউটারের সাথে আমাদের মনের ভাব প্রকাশের জন্য দরকার হয় প্রোগ্রামিং ভাষার। দৈনন্দিন জীবনে আমরা যেসব সফটওয়ার ব্যাবহার করি সেগুলোও মূলত হাজার থেকে মিলিয়ন লাইনের কোড। আমরা প্রোগ্রামিং শিখবো কারন প্রোগ্রামিং শেখার মাধ্যমেই আমরা কম্পিউটারকে দিয়ে অনেক অনেক কাজ করিয়ে নিতে পারবো। যেমন কোড লিখে কম্পিউটারকে দিয়ে এক জায়গার তথ্য অন্য জায়গায় পাঠানোর প্রোগ্রাম করতে পারবো, গান শুনতে পারবো, গেম খেলার প্রোগ্রাম তৈরী করে ফেলতে পারবো, কিংবা এমন কাজও করিয়ে নিতে পারবো যা করার কথা আগে কেউ ভাবেনি। মোটকথা প্রোগ্রামিং করে যা যা করতে পারবো তার কোনো সীমা নেই।

  • কেনো কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং করবো?

  • আমরা লক্ষ্য করলে দেখবো বোকা যন্ত্র গুলোও ক্রমশ উন্নত হচ্ছে, সফটওয়ারের আপডেট আসছে, সুবিধাগুলো বাড়ছে । যত দিন যাচ্ছে এসব ডিভাইস গুলোর বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কর্মক্ষমতাও তত বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু আমরা কি বলতে পারি মেশিনগুলো বুদ্ধিমান হচ্ছে?-মোটেই না। ক্রমাগত অনুশীলন করে মানুষ প্রোগ্রামিং এ তাদের মস্তিষ্ক শাণিত করছে এবং বোকা যন্ত্রগুলোকে আরো বেশি কাজে লাগানোর সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায় বের করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এই অনুশীলনের জন্য সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হচ্ছে কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং। কারন প্রতিযোগিতার মাধ্যমেই প্রোগ্রামিংএর কিছু কঠিন বিষয়কে দৃঢ়ভাবে বুঝতে পারা যায় এবং নিজের দক্ষতা বাড়ানো যায়। এছাড়া কম্পিটিভ প্রোগ্রামিং এ ভালো করলে জব সেক্টরেও ভালো কদর পাওয়া যায়। বর্তমানকালের বড় বড় টেক কম্পানিগুলো প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার মাধ্যমে লোক নিয়োগ করে থাকে। এছাড়াও প্রোগ্রামিং সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে আমাদের বাস্তব জীবনের সমস্যা সমাধানের ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। আর এমন কোনো বাধাধরা নিয়ম নেই কেবল যে কম্পিউটার বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরাই প্রোগ্রামিং করতে পারবে, যেকোনো ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেই ভালো কিছু করা সম্ভব এবং এর নজির অনেক আছে।
  • প্রোগ্রামিং কনটেস্ট

  • স্কুল এবং কলেজ পর্যায়ের প্রোগ্রামারদের উৎসাহ বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রতিবছর IOI (International Olympiad in Informatics) অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুরূপ আমাদের দেশে BDOI অনুষ্ঠিত হয়। BDOIএ ভালো করলে IOIতে অংশগ্রহনের সুযোগ পাওয়া যায়। এছাড়াও প্রতিবছর জাতীয় পর্যায়ে আয়োজিত হয় NHSPC। এটাও দুইটি পর্বে ভাগ করা। আঞ্চলিক পর্বে ভালো করলে চূড়ান্ত পর্বের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করা যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহনের জন্য ACM থেকে আয়োজন করে ICPC (Inter Collegiate Programing Contest)। সবার জন্য উন্মুক্ত কনটেস্ট গুলোর মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য ফেসবুক আয়োজিত “হ্যাকারকাপ”, গুগল আয়োজিত “কোডজ্যাম্‌”। এছাড়াও দেশ-বিদেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সারাবছর বিভিন্ন প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয় যেখানে অংশগ্রহন করে শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রোগ্রামিং দক্ষতায় শান দিতে পারে এবং প্রোগ্রামিং এ নিজের অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে।
  • যারা প্রোগ্রামিং শেখা শুরু করতে চায়:

  • প্রোগ্রামিং শেখার জন্য প্রথমেই একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ সিলেক্ট করতে হবে। এই পর্যায়ে এসে অনেকেই অনেক দ্বিধায় ভোগে। কম্পিটিভ প্রোগ্রামিং এর জন্য জনপ্রিয় কয়েকটি ল্যাঙ্গুয়েজ হচ্ছে সি, সি++, জাভা, পাইথন। তবে সবচেয়ে ভালো হবে সি কিংবা সি++ দিয়ে

    Ready to dive in?Start Competitive Programming class.